বাংলাদেশ থেকে ইউরোপের কোন দেশে যাওয়া সহজ ২০২৫

বাংলাদেশ থেকে ইউরোপের কোন দেশে যাওয়া সহজ তা আমরা অনেকেই জানতে চাই| বাংলাদেশ থেকে ইউরোপে যাওয়া অনেক মানুষের কাছে স্বপ্ন ও একটি আকর্ষণীয় লক্ষ্য| সেখানে চাকরি, ব্যবসা, উচ্চ শিক্ষা ও উন্নত জীবনযাত্রার সুযোগ পাওয়ার জন্য| বাংলাদেশী নাগরিকরা ইউরোপের বিভিন্ন দেশ বিশেষ আকর্ষণীয় একটি গন্তব্য হয়ে উঠছে|

বাংলাদেশ-থেকে-ইউরোপের-কোন-দেশে-যাওয়া-সহজ-২০২৫

কিন্তু ইউরোপের প্রতিটি দেশের অভিবাসন নীতির একই রকম না| তবে আবার কিছু দেশে ভিসা পাওয়া কঠিন ও জটিল আর কিছু দেশে ভিসা পাওয়া সহজ| সাধারণভাবে সেসব দেশে শিক্ষার্থী, দক্ষ কর্মী ও ব্যবসায়ীদের যাওয়া তুলনামূলক সহজে হয়ে ওঠে|

পেজ সূচিপত্র: বাংলাদেশ থেকে ইউরোপের কোন দেশে যাওয়া সহজ ২০২৫

২০২৫ সালে বাংলাদেশ থেকে ইউরোপে যাওয়ার জনপ্রিয় ও সহজপথ

২০২৫ সালে বাংলাদেশ থেকে ইউরোপে যাওয়ার জন্য বেশ কয়েক ধরনের সহজ ও জনপ্রিয় পথ রয়েছে| যেগুলো আপনি আপনার বাজেট, সময়সূচী, ভ্রমণের উদ্দেশ্য ও পছন্দ অনুযায়ী উপযুক্ত একটি পথ নির্বাচন করে নিতে পারবেন| নিচে কিছু সাধারণ পথ নিয়ে আলোচনা করা হলো:-

  • বিমান পথ

বিমান পথে আপনি বাংলাদেশ থেকে ইউরোপে সবচেয়ে দ্রুত ও সুবিধা ভাবে সেখানে যেতে পারবেন| ঢাকা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে সরাসরি ইউরোপে যাওয়ার জন্য সহযোগকারী অনেক ফ্লাইট রয়েছে| বাংলাদেশ বিমান রোম, লন্ডন ইত্যাদি শহরগুলোতে সরাসরি তারা ফ্লাইট পরিচালনা করে থাকে| আর কাতার এয়ারওয়েজ দোহা থেকে ইউরোপের বিভিন্ন শহরে যাওয়ার জন্য সরাসরি ফ্লাইট আছে| এছাড়া তুর্কিস ও এমিরেটস এয়ারলাইন্স দুবাই থেকে ইতালি সরাসরি ফ্লাইট পরিচালনা করে থাকে|

  • সমুদ্রপথ ও স্থলপথ

সমুদ্র ও স্থল পথে বাংলাদেশ থেকে ইউরোপে যাওয়া সম্ভব| কিন্তু এটি অনিরাপদ ও ঝুঁকিপূর্ণ তবে অবৈধ পথে ইউরোপে যাওয়া থেকে আমাদের বিরত থাকা দরকার| এভাবে যাওয়ার ফলে জীবনহানির কারণ হয়ে থাকে| আর আইনগত জটিলতার সম্মুখীন পড়তে হয়| তবে বাংলাদেশ থেকে ইউরোপে বৈধভাবে যাওয়ার জন্য আপনি ওয়ার্ক পারমিট, ভিসা স্টুডেন্ট ভিসা, বা টুরিস্ট ভিসা এগুলোর মাধ্যমে সেখানে যাওয়া উচিত|

২০২৫ সালে বাংলাদেশীদের ইউরোপের কোন দেশে ভিসা পাওয়া সহজ

২০২৫ সালে বাংলাদেশী নাগরিকদের জন্য ইউরোপের কিছু কিছু দেশের ভিসা পাওয়ার তুলনামূলকভাবে সহজ হয়ে উঠেছে| তবে বিশেষ করে পূর্ব মধ্য ইউরোপীয় দেশগুলোতে ভিসা পাওয়া সহজতর  হয়েছে| নিচে কয়েকটি দেশ সম্পর্কে উল্লেখ করা হলো:-

পোল্যান্ড: পোল্যান্ডে অর্থনীতি দ্রুত বৃদ্ধি পেতে থাকছে| সেজন্য বিদেশী কর্মীদের নতুন সুযোগ সৃষ্টি করছে| সেখানে যাওয়ার জন্য ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ও স্টুডেন্ট ভিসায় আবেদন করতে পারেন| আবেদনের পূর্বে প্রয়োজনীয় সকল কাগজগুলো সঠিকভাবে আপনাকে জমা দিতে হবে|

হাঙ্গেরি: ইউরোপের মধ্যে উদয়মান দেশ হচ্ছে হাঙ্গেরি| সেখানে কর্মসংস্থানের পাশাপাশি শিক্ষার সুযোগ রয়েছে| বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরা হাঙ্গেরি বিশ্ববিদ্যালয় গুলোতে ভর্তি হওয়ার পর স্টুডেন্ট ভিসায় সেখানে আবেদন করতে পারবে| তাছাড়া আপনি যদি একজন দক্ষ পেশা জিবি হয়ে থাকেন| তাহলে ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় আবেদন করার সুযোগ আছে|

আরো পড়ুন:বাংলাদেশ থেকে কানাডা যাওয়ার উপায় ও আবেদনের নিয়ম

সার্বিয়া: এ দেশগুলিতে ভিসা পাওয়া তুলনামূলকভাবে সহজ হয়েছে| কিন্তু কাজের সুযোগ সীমিত হয়ে উঠেছে| তার জন্য আপনাকে আগে থেকে শিক্ষাগত সুযোগ ও কাজের অফার সম্পর্কে নিশ্চিত একটা ধারণা থাকতে হবে|

রোমানিয়া ও বুলগেরিয়া: এ দেশ গুলিতে বিদেশি কর্মী ও শিক্ষার্থীদের জন্য ভালো একটি সুযোগ রয়েছে| সেখানে আপনি ওয়ার্ক পারমিট ও স্টুডেন্ট ভিসায় আবেদন করতে পারা যাবে| তার জন্য সঠিকভাবে প্রয়োজনীয় যে সকল কাগজপত্র গুলো রয়েছে সেগুলো জমা দিতে হবে এটি গুরুত্বপূর্ণ|

২০২৫ সালে বাংলাদেশ থেকে ইউরোপে যাওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র

২০২৫ সালের বাংলাদেশ থেকে ইউরোপে যাওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সেটি নির্ভর করে| আপনার যাত্রার উদ্দেশ্যে (পর্যটন, পড়াশোনা, কর্মসংস্থান ও ব্যবসা) আর আপনি ইউরোপের কোন দেশে যেতে চান তার ওপর| তবে মৌলিকভাবে কিছু কাগজপত্র সম্পর্কে নিজে আলোচনা করা হলো|

পাসপোর্ট: সাধারণ তো আপনার একটি বৈধ পাসপোর্ট থাকা লাগবে যেটা ইউরোপের যাত্রার জন্য প্রয়োজন হবে| তবে পাসপোর্ট এর মেয়াদ যাত্রার পরে কম করে হল ছয় মাস থাকতে হবে|

ভিসা: ইউরোপের ইউনিয়ন দেশ গুলিতে প্রবেশ করার ক্ষেত্রে| আপনার একটা সেনজেন ভিসা অথবা সংশ্লিষ্ট একটি দেশের ভিসা থাকতে হবে| তবে আপনি সেনজেন ভিসার মাধ্যমে সেনজেন অঞ্চলে বিভিন্ন দেশগুলোতে সফর করতে পারবেন|

বাংলাদেশ-থেকে-ইউরোপের-কোন-দেশে-যাওয়া-সহজ-২০২৫

যেমন স্পেন, ফ্রান্স, জার্মানি এর জন্য সেনজেন বিষয়ে আবেদন করতে হবে| আর একক ভিসা হল আলাদা প্রক্রিয়া ইউরোপের কোন দেশে যাওয়ার জন্য এই একক ভিসার প্রয়োজন হয়| যেমন আয়ারল্যান্ড ও যুক্তরাষ্ট্র আর এটাতেও আপনাকে আবেদন করা লাগবে|

এছাড়া ফ্লাইট বুকিং ভিসার আবেদন প্রক্রিয়া হিসাবে আপনাকে ফ্লাইট বুকিং এর প্রমাণপত্র দেখানো লাগবে| ভিসার আবেদন করার জন্য আপনাকে আর্থিক প্রমাণ| যেমন সঞ্চয়ী একাউন্ট ব্যালেন্স বা স্পন্সর লেটার এগুলো ছাড়া ইউরোপের কিছু কিছু দেশ রয়েছে |যেগুলোতে প্রতিদিন কিছু ইউরো খরচ হবে তার প্রমাণ দেখানো লাগে|

আরো যেমন যাত্রার উদ্দেশ্য সম্পর্কিত ডকুমেন্টস, ভ্যাকসিনেশন প্রমাণ, পূরক কাগজপত্র| ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া, অন্যান্য কাগজপত্র ও ভিসা আবেদন প্রক্রিয়ার সম্পন্ন হওয়ার কাগজগুলো ইত্যাদি এগুলোর প্রয়োজন হয়ে থাকে|

২০২৫ সালে পর্যটন ভিসায় ইউরোপের সহজতম দেশ কোনটি

২০২৫ সালে ইউরোপে পর্যটন ভিসায় প্রাপ্তির প্রতিক্রিয়া অনেক কিছুর পরিবর্তন আসতে চলেছে| যেটা বাংলাদেশ সহ অন্যান্য সকল দেশের ভ্রমণকারীদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়| ইউরোপ ইউনিয়ন নতুন এন্ট্রি ইউরোপ ভ্রমণকারীদের জন্য এই অনুমোদন সিস্টেমটি তারা চালু করেছে| ২০২৫ সালে শেষের দিকটাই ETIAS এ কার্যকর শুরু করা হবে বলে আশা আছে| এই সিস্টেমটি চালু করার প্রধান কারণ হলো দেশের কোন নাগরিক ইউরোপে ভ্রমণ করার|

পূর্বে তাদের কাছ থেকে অনলাইনে একটি অনুমোদন নিতে হয়| যার কারণে ৬-৭ ইউরোপ ফ্রি চার্জ দিতে হবে এই অনুমোদনটি| পাসপোর্ট এর মেয়াদকালীন বা তিন বছর পর্যন্ত বৈধ হতে পারে| বাংলাদেশ পাসপোর্ট ধারীদের ইউরোপে ভ্রমণের জন্য বেশিরভাগ সেনজেন ভিসার প্রয়োজন হয়ে থাকে| আর সেনজেন ভিসার আবেদন প্রক্রিয়া সময় আপনাকে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র গুলো|

সাথে সাথে সাক্ষাৎকারের প্রয়োজন দরকার আছে। যেটির সময় সাপেক্ষ ভাবে কিন্তু কিছু দেশের ভিসা প্রাপ্তি ক্ষেত্রের আগের চেয়ে তুলনামূলক ভাবে সহজ হয়ে উঠেছে। আর বর্তমান সময়ে সেনজেন অঞ্চল গুলোর মধ্যে যেমন লিথুয়ানিয়া, হাঙ্গেরি, স্লোভেনিয়া, লাটভিয়া ইত্যাদি| এগুলোতে ভিসা প্রক্রিয়াটা সহজ হতে চলেছে বলে জানা গেছে| তবে এটি ভিসার প্রাপ্তি সহজ হওয়ার পূর্বে সেটি নির্ভর করে|

আর্থিক স্থিত, ভ্রমণের উদ্দেশ্য ও অন্যান্য যেসব ফ্যাক্টরের রয়েছে| সেগুলোর ওপর ভিত্তি করে পরিবর্তন হবে তাছাড়া ২০২৫ সালে রোমানিয়া, বুলগেরিয়া ইত্যাদি| এই দেশের সেনজেন অঞ্চল গুলোতে সম্পূর্ণ সদস্যপথ পেতে চলেছে| যা এই হেডিং এ উল্লিখিত উপরের দেশগুলির ভিসার প্রক্রিয়া পরিবর্তন আনবে|

আর ভ্রমণের পরিকল্পনা করার সর্বশেষ যে সংশ্লিষ্ট বিষয় সেটি হল কনস্যালুটের বা দেশের দূতাবাস| তাদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে হবে এবং তাদের যে অফিসিয়াল ওয়েবসাইট রয়েছে| সেটা পরিচালনা করা গুরুত্বপূর্ণ বিষয় ভিসা আবেদন করার সময় প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ও আবেদন ফ্রি সহ| আরো যে বিষয়গুলো রয়েছে সেগুলো পর্যবেক্ষণ করা প্রয়োজন|

সেনজেন ও নন-সেনজেন ভিসায় কোন দেশটিতে যাওয়া সহজ

বিদেশে যাওয়ার জন্য ভিসা পাওয়ার বিষয়ে নির্ভর করে যে দেশটিতে আপনি যাবেন| সেই দেশের সংশ্লিষ্ট নীতিমালা, পাসপোর্ট এর শক্তি, আবেদনকারীর প্রোফাইল ও ভ্রমণের উদ্দেশ্যে উপর ভিত্তি করে| এখন আমরা সেনজেন ও নন-সেনজেন ভিসার মধ্যে পার্থক্য বোঝার পরে দেখব| যে কোন ধরনের ভিসা খুব সহজে পাওয়া যায়|

সেনজেন ভিসা

সেনজেন ভিসায় ইউরোপে প্রায় 27 টি দেশে চলাচলের অনুমতি তারা দিয়ে থাকে| সেনজেন ভিসা এলাকাভুক্ত দেশগুলি হচ্ছে স্পেন, ফ্রান্স, সুইডেন, ইতালি, পর্তুগাল, জার্মানি, নেদারল্যান্ড, অস্ট্রিয়া, বেলজিয়াম, ডেনমার্কসহ আরো অনেকগুলো দেশ| এখন আমরা জানবো সেনজেন ভিসা পাওয়ার যে কঠিন দিকগুলো রয়েছে সেগুলো বিষয়ে| কঠোর নিয়ম ও উচ্চতা তাপমাত্রা কারণে সেনজেন ভিসা অন্তর্ভুক্ত দেশ গুলিতে যখন তারা ভিসা প্রদান করে থাকে|

সে সময় ট্রাভেল হিস্টরি, আবেদনকারীর ফিনান্সিয়াল স্ট্যাটাস ও ব্যক্তিগত সকল তথ্য গুলো খুব ভালো করে যাচাই করা হয়| অনেক ক্ষেত্রে আবেদনকারীদের সাক্ষাৎকার দেওয়া লাগে| আর ইনকাম প্রুভ, ফিনান্সিয়াল স্টেটমেন্ট সহ ট্রাভেল ইন্সুরেন্স এইগুলো জমা দেওয়া লাগবে| সেনজেন ভিসার অন্তর্ভুক্ত উন্নত দেশে ভিসা প্রত্যাখ্যানের তুলনামূলক হার বেশি হয়ে থাকে|

যেমন সুইডেন, ফ্রান্স, নেদারল্যান্ড, জার্মানি ইত্যাদি| এই দেশগুলোতে ভিসা আবেদন কারীদের সকল তথ্যগুলো স্পষ্টভাবে পরিকল্পনা করা হয়| কিন্তু আবেদনকারী যদি কোন ভুল তথ্য দিয়ে থাকে অথবা তার ভিসা বাতিল হয়ে যায়| তাহলে আরও যে অন্যান্য সেনজেন দেশগুলো রয়েছে| সেগুলোতে ভিসা পাওয়া সম্ভাবনা তুলনামূলকভাবে কমে যায়|

নন-সেনজেন ভিসা

নন-সেনজেন ভিসার দেশগুলি সেনজেন ভিসা দেশ গুলির অন্তর্ভুক্ত নহে| আর এদের নিজস্ব ভিসার ব্যবস্থা আছে সেনজেন ভিসার চেয়ে নন-সেনজেন ভিসা পাওয়া তুলনামূলকভাবে সহজ| কারণ বেশিরভাগ ক্ষেত্রে নন-সেনজেন দেশ গুলিতে আবেদন করার যে প্রক্রিয়া| সেটি কম কড়াকড়ি এবং সহজ আবার কিছু কিছু দেশে তারা অনলাইনে ই-ভিসা প্রদান করে থাকে|

আরো পড়ুন:দুবাই থেকে ইতালি যাওয়ার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন

নন-সেনজেন ভিসায় অন্তর্ভুক্ত অনেক দেশগুলো রয়েছে| যারা পাসপোর্ট ধারীদের বিমানবন্দরে যাওয়ার পরে ভিসা দিয়ে থাকে| নন-সেনজেন ভিসা অন্তর্ভুক্ত দেশগুলো হলো দুবাই, মালয়েশিয়া, কাতার, থাইল্যান্ড, সিঙ্গাপুর, শ্রীলংকা, তুরস্ক, ইন্দোনেশিয়া| আপনি যদি উন্নত দেশে যাওয়ার ইচ্ছা করে থাকেন আপনার ট্রাভেল হিস্ট্রি ভালো থাকে|

তাহলে আপনি সেনজেন ভিসায় আবেদন করতে পারেন| আর যদি খুব দ্রুত ও সহজ ভাবে ভিসা পাওয়ার চেষ্টা করেন তাহলে আপনাকে নন-সেনজেন ভিসায় আবেদন করা উচিত| যেমন দুবাই, মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড, তুরস্ক ইত্যাদি| তবে আপনি উদ্দেশ্য অনুযায়ী সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়া দরকার|

২০২৫ সালে ইউরোপের কোন দেশে নাগরিকত্ব ভিসা পাওয়া সহজ

২০২৫ সালে ইউরোপের কোন দেশে নাগরিকত্ব ভিসা পাওয়া সহজ| প্রায় প্রতিটি মানুষের স্বপ্ন থাকে যে আমি ইউরোপে যাবো এবং সেখানকার নাগরিকত্ব অর্জন করব কিন্তু ইউরোপের প্রতিটি দেশ দেশে শর্তাবলী ও প্রক্রিয়া ভিন্ন এখন আমরা ইউরোপের কিছু দেশের শর্তাবলী ও প্রক্রিয়া সম্পর্কে জানবো এবং ইউরোপের কোন দেশগুলোতে নাগরিকত্ব ভিসা পাওয়ার সহজ সে বিষয়েও জ্ঞান অর্জন করব আর নিচে ইউরোপের সেসব দেশের কথা উল্লেখ করা হলো যেগুলোতে নাগরিকত্ব ভিসা পাওয়া তুলনামূলকভাবে সহজ হয়ে ওঠে

স্পেন

স্পেন হল ইউরোপের উন্নত দেশগুলোর মধ্যে এটি একটি| এখানে গোল্ডেন ভিসা প্রোগ্রামের দ্বারা ৫,০০,০০০ ইউরো অথবা তার চেয়ে বেশি মূল্য ক্রয় করার মাধ্যমে| সেখানে রেসিডেন্সি পাই আর আপনি সেখানে পাঁচ বছর স্থায়ী বসবাসের অনুমতি পাবেন| এবং নাগরিকত্ব জন্য ১০ বছর পরে আবেদন করা সম্ভব হয়ে থাকে| কিন্তু বর্তমান সময়ে এই প্রোগ্রামটি বাতিল করা হয়েছে| তাই তাদের নীতিমালা গুলো সম্পর্কে জানা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ|

পর্তুগাল

পর্তুগালের বিনিয়োগকারীদের আকৃষ্ট করে তোলে গোল্ডেন ভিসা প্রোগ্রাম| তাদের গোল্ডেন ভিসা প্রোগ্রামের অধীনে ন্যূনতম আপনি ২,৫০,০০০ ইউরো ক্রয়ের মাধ্যমে| সেখানে পাঁচ বছর এর জন্য রেসিডেন্সি দিয়ে থাকে| তার পাঁচ বছর পর আপনি তাদের পর্তুগিজ ভাষার ওপর জ্ঞান অর্জন করে| নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করতে পারবেন তার জন্য আপনাকে কম করে হলেও ছয় থেকে সাত দিন সেখানে থাকতে হতে পারে|

ইতালি

ইতালি হল ইউরোপের মধ্যে এমন একটি রাষ্ট্র| যেখানে বাংলাদেশসহ বিভিন্ন দেশের মানুষের সেখানে যাওয়া স্বপ্ন| আর এই ইতালিতে নাগরিকত্ব পাওয়ার জন্য আপনাকে সেখানে ১০ বছর বসবাস করা লাগবে| তবে কর্মসংস্থানের অথবা বিনয়ক এর মাধ্যমে রেসিডেন্সি পাওয়া সম্ভব হয়ে থাকে| আর তাদের আইন ও ভাষাগত যোগ্যতা গুলো মেনে চলতে হবে এবং শর্ত পূরণ করতে হবে|

এগুলো ছাড়া সাইপ্রাস, আয়ারল্যান্ড ইত্যাদি| আরো অনেক দেশে নাগরিকত্ব পাওয়া সম্ভব হয়ে থাকে| তবে সাধারণ যে প্রক্রিয়া যেমন সে দেশের মাটিতে জন্মগ্রহণের মাধ্যমে| অথবা বৈধভাবে নির্দিষ্ট সময় ধরে সেখানে বসবাস করার মাধ্যমে পরিমাণ মতো টাকা বিনিয়োগের দ্বারা| ওই দেশের একজন নাগরিককে সঙ্গে আপনার বিবাহ হলে ইত্যাদি| তবে প্রতিটি দেশের শর্তাবলী ও প্রক্রিয়া ভিন্ন ভিন্ন তার জন্য আবেদন করার পূর্বে| আপনাকে তাদের দূতাবাস অথবা সরকারি ওয়েবসাইটের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে হবে| তাছাড়া তাদের আইন মেনে চলা আর্থিক স্মৃতিশীলতা ও ভাষাগত দক্ষতা থাকা গুরুত্বপূর্ণ|

শ্রমিক ও কর্মসংস্থানের জন্য ইউরোপের কোন দেশটি সহজতম

শ্রমিক ও কর্মসংস্থানের জন্য ইউরোপের কোন দেশটি সহজতম| বর্তমানে কাজ করার ইচ্ছুক অভিবাসীদের কারণে ইউরোপের কিছু কিছু দেশ তুলনামূলকভাবে সহজ সুযোগ দিয়ে থাকে| কিন্তু সেটি নির্ভর করে একমাত্র ভাষা, দক্ষতা, ও অভিবাসন নীতিমালার উপর ভিত্তি করে| এখন আমরা ইউরোপের কয়েকটি দেশের শ্রমবাজার এবং কর্মসংস্থানের সুযোগ বিষয়ে আলোচনা করব|

নেদারল্যান্ড

নেদারল্যান্ডে বর্তমানে দক্ষ শ্রমিকের জন্য অনেক ধরনের কাজের সুযোগ রয়েছে| তবে বিশেষ করে স্বাস্থ্য সেবা, IT ইত্যাদি আর যদি আপনি ইংরেজি জেনে থাকেন| তাহলে কাজের সুযোগ বেশি পাবেন আর সবচাইতে কাজের চাহিদা বেশি রয়েছে| সেটি হল পরিবহন খাতে বা কৃষি ইত্যাদি| এখানে অভিবাসনের যে প্রক্রিয়াটা সেটি একটু জটিল ও বসবাসের জন্য ব্যয় বেশি হয়ে থাকে|

জার্মানি

জার্মানি ইউরোপের উন্নত দেশগুলোর মধ্যে এটি একটি| এখানে দক্ষ অদক্ষ সকল ধরনের শ্রমিকের চাহিদা রয়েছে তবে আপনি যদি ইংরেজি ভাষার জেনে থাকেন| তাহলে তাদের কিছু ক্ষেত্রে কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে| আর স্কিল্ড ওয়ার্কার ব্লু কার্ড হয়ে ভিসা খুব সহজলভ্য। নির্মাণ খাতে, স্বাস্থ্য সেবা, ইঞ্জিনিয়ারিং ইত্যাদি এগুলোতে বেশি শ্রমিকের চাহিদা থাকে| ২০২৪ সালে তাদের যে অভিবাসন আইন কার্যকর থেকে বিদেশিদের জন্য আরো কিছু সুযোগ বাড়িয়ে তুলেছে। জার্মানি ভাষা জেনে থাকলে সেখানে সুযোগ সুবিধা বেশি পাওয়া যায়| কিন্তু বসবাসের জন্য খরচ একটু বেশি হয়|

স্পেন

স্পেনে বর্তমানে পর্যটক খাতে ও কৃষি খাতে প্রচুর কাজের চাহিদা রয়েছে| আর সেখানে আপনি দীর্ঘ সময় ধরে বসবাস করার মাধ্যমে সেখানকার স্থায়ী হওয়ার সুযোগ সুবিধা পেয়ে যাবেন| সেখানে অদক্ষ ও স্বল্পশিক্ষিত শ্রমিকদের চাহিদা অনেক| তবে সেখানে তুলনামূলকভাবে বেতন কম এবং স্প্যানিশ ভাষা জেনে থাকা গুরুত্বপূর্ণ|

আপনি যদি দক্ষ শ্রমিক হয়ে থাকেন তাহলে স্বাস্থ্যসেবা, IT, ইঞ্জিনিয়ারিং ইত্যাদি থেকে শুরু করে| আরো বিশেষ কয়েকটি কাজ রয়েছে যেগুলোতে দক্ষ থাকার কারণে আজ পেতে কোন সমস্যা দেখা দেয় না| চেক প্রজাতন্ত্র, নেদারল্যান্ড, জার্মানি এগুলোতে ভালো বিকল্প রয়েছে| কিন্তু আপনি যদি অদক্ষ শ্রমিক হয়ে থাকেন তাহলে কৃষি, পর্যটক, নির্মাণ, কারখানা এগুলোতে কাজ পেতে পারেন| কিন্তু স্বল্প খরচে থাকার জন্য স্পেন, পোল্যান্ড, চেক প্রজাতন্ত্র, বা পর্তুগাল এগুলোতে যেতে পারেন|

কিন্তু আমার মতে অল্প খরচে থাকার জন্যে চেক প্রজাতন্ত্র বা পোল্যান্ডে যাবেন| আর যদি ভাষার সহজ তার কারণে যেতে চান তবে জার্মানি বা নেদারল্যান্ডে যাওয়া ভালো হবে| বিশেষ করে আপনার যোগ্যতা প্রয়োজন এর সকল বিষয়ে অনুসারে আপনি একটি সঠিক দেশ নির্বাচন করবেন| আর আপনি কোন দেশে কাজের কারণে আবেদন করতে চাইলে| সেদেশের সংশ্লিষ্ট যে নীতিমালার আপডেটগুলো রয়েছে সেগুলো জানা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ|

ইউরোপের কোন দেশে পারিবারিক স্পন্সরশিপের মাধ্যমে যাওয়া সহজ

ইউরোপে পারিবারিক স্পন্সরশিপের মাধ্যমে যাওয়ার জন্য বেশ কয়েকটি দেশ রয়েছে| তবে এগুলো প্রক্রিয়া ভিন্ন দেশে ভিন্ন হতে পারে কিন্তু আবার কিছু দেশ রয়েছে| যেগুলোতে অভিবাসন তুলনামূলকভাবে দ্রুত ও সহজ হতে পারে| এখন আমরা এমন কিছু দেশের কথা বলব এবং স্পন্সরশিপ নীতিমালা গুলো সম্পর্কে আলোচনা করব|

বাংলাদেশ থেকে ইউরোপের কোন দেশে যাওয়া সহজ ২০২৫

কানাডা

কানাডা যদিও ইউরোপের অংশ না হয়| তবুও এখানে পারিবারিক স্পন্সরশীপের এটি বিশ্বের অন্যতম একটি দেশ| যেখানে আপনি পারিবারিক স্পন্সরশিপ এর মাধ্যমে স্থায়ীভাবে বসবাস করার সুযোগ সুবিধা পাবেন|

ফ্রান্স

ফ্রান্সে যদি বসবাসের সময় আপনার বাবা-মা স্বামী-স্ত্রী তাদের মাধ্যমে এবং তাদের ওপর নির্ভরশীলতার কারণে স্পনসর করতে পারবেন| আর অন্যান্য দেশের তুলনায় এখানে আবেদন প্রক্রিয়াটা বেশ তুলনামূলক দ্রুত ও সহজলভ্য| তবে যাদের জন্য বেশ উপযুক্ত যেমন ফ্রান্স স্থায়ী বাসিন্দা অথবা নাগরিকের জন্য এটি বেশ উপযুক্ত| আর যদি আপনার পারিবারিক বৈধ ডকুমেন্টস বা কাগজপত্র থাকে|

জার্মানি

জার্মানিতে আপনি স্বামী-স্ত্রী অথবা সন্তান এদের ওপর নির্ভর এর মাধ্যমে মা-বাবাকে স্পন্সর করাতে পারবেন| আর স্পন্সরশিপের ভিসার জন্য আপনাকে পরিবারের সদস্যদের আয়ের প্রমাণ দেওয়া লাগে| আর এখানে যাদের জন্য উপযুক্ত আপনার পরিবারের কেউ যদি জার্মানি স্থায়ী বাসিন্দা বা নাগরিক হয়ে থাকে| তবে সেখানে যদি আপনি চাকরি ও উচ্চশিক্ষার মাধ্যমে যে থাকেন| তাহলে পরিবারকে স্পন্সরশিপের ভিসা প্রদান করতে পারবেন| আর সেখানে কিছু শর্তাবলী রয়েছে শর্তাবলী গুলো হল| আবেদনকারীর একটি স্বাস্থ্য বীমা থাকা, বসবাসের জন্য ব্যবস্থা ও আয়ের শর্ত পূরণ করা ইত্যাদি|

তবে আপনাদের জন্য কোন দেশে যাওয়া সহজ হবে| আপনার যদি ইউরোপে ইউনিয়ন কোন আত্মীয় বা নাগরিক থাকে| তাহলে নেদারল্যান্ড, জার্মানি, ইতালি ও ফ্রান্স এগুলো আপনার জন্য ভালো হবে| তবে যদি ইউরোপ থেকে বাইরে যেতে চান তাহলে স্পেন বা ইতালি তুলনামূলকভাবে সহজ হবে| কিন্তু আপনার যে নির্দিষ্ট অবস্থান রয়েছে তার ওপর নির্ভর করে| আপনি যেকোনো একটি দেশ বেছে নেবেন আর সেটি নির্ভর করে| আপনার আর্থিক পরিস্থিতি ও পরিবারের সদস্যদের উপর ভিত্তি করে|

বাংলাদেশ থেকে ইউরোপের কোন দেশে যাওয়ার খরচ কম

বাংলাদেশ থেকে ইউরোপে সবচাইতে খরচ কম হওয়ার| বিষয়টি একমাত্র নির্ভর করে কয়েকটি ক্ষেত্রের উপর| যেমন ফ্লাইটের খরচ, দেশটির জীবন যাত্রার ব্যয়, ভিসার ধরন, উপার্জন সম্ভাবনা ও কাজের সুযোগ সুবিধা ইত্যাদি|

আরো পড়ুন:বাংলাদেশ থেকে সাইপ্রাস যেতে কত টাকা লাগে বিস্তারিত জানুন

কম খরচে ইউরোপের কোন দেশে যাওয়া সম্ভব হয়| ইউরোপের তুলনামূলকভাবে বেশ কিছু দেশ রয়েছে যেগুলোতে কম খরচে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে| তবে বিশেষ ক্ষেত্রে কাজের সুযোগ ভালো এবং জীবনযাত্রার ব্যয় কম| কিন্তু সাধারণত বলকান অঞ্চলের দেশগুলো বা পূর্ব ইউরোপ দেশগুলোতে কম খরচে ব্যয়বহুল হয়ে থাকে| কম খরচে আপনি যে দেশগুলোতেও যেতে পারেন| যেমন লাটভিয়া, পোল্যান্ড, সার্বিয়া, আলবেনিয়া, লিথুয়ানিয়া, রোমানিয়া, এস্তোনিয়া, হাঙ্গেরি ইত্যাদি| তবে সার্বিয়াতে সেনজনভুক্ত ভিসা না পাওয়া যায় কিন্তু খুব সহজে প্রবেশ করা যায়|

আর আলবেনিয়াতে আপনি খুব কম খরচে বসবাস করার সুযোগ পাবেন| এখন আমরা জানবো কোন ভিসা গুলো খুব সহজে পাওয়া যায়| শিক্ষার ভিসা অন্যান্য ভিসার চেয়ে তুলনামূলক ভাবে এই ভিসা স্বল্প খরচ ও খুব সহজে পাওয়া যায়| তবে পূর্ব ইউরোপের দেশ গুলিতে টিউশনের ফি এবং জীবন যাত্রার খরচ অল্প| বর্তমানে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পাওয়া একটু কঠিন কিন্তু কিছু কিছু দেশ রয়েছে| যেগুলোতে হোটেল-রেস্টুরেন্ট অথবা কৃষি কাজের জন্য ওয়ার্ক পারমিট ভিসা খুব কম সময়ে পাওয়া যায়|

আর আরেকটি হলো ব্লু card আপনি যদি অভিজ্ঞ বা যোগ্যতা সম্পন্ন হয়ে থাকেন| তাহলে পোল্যান্ড ও জার্মানিতে ব্লু কার্ড ভিসা দিয়ে থাকে| তবে আরো কিছু উপায় রয়েছে যেগুলোর মাধ্যমে ইউরোপে খুব কম খরচে আপনি সেটল হতে পারেন| যেমন স্টুডেন্ট ভিসায় যাওয়ার পরে সেখানে কাজ করা তারপরে অনলাইন ইনকামের কারণে সেখানে যাওয়া| সিজনাল কাজের সুযোগ অথবা অস্থায়ী ভিসায় যাওয়া আর ওয়ার্ক পারমিট এর সুযোগ গুলো খোঁজা যেমন হোটেল-রেস্টুরেন্ট, কৃষিকাজ ও ফ্যাক্টরিতে কাজ করা|

আরো কিছু বিষয় যেগুলো জানা প্রয়োজন| যেমন ফ্লাইট এর খরচ ও জীবনযাত্রা খরচ ও আয় এগুলোর উপর ভিত্তি করে| কিন্তু কম খরচে ইউরোপে আপনি যদি যেতে চান তাহলে পূর্ব ইউরোপ দেশগুলোতে যেতে পারেন| যেমন সার্বিয়া, হাঙ্গেরি, পোল্যান্ড, রোমানিয়া এ অপশনগুলো আপনার জন্য ভালো হবে| তাছাড়াও ওয়ার্ক পারমিট ভিসা বা শিক্ষার্থী হিসেবে সেখানে গিয়ে আপনি স্থায়ীভাবে বসবাস করতে পারবেন ও নিরাপদ থাকবেন|

শেষ কথা: বাংলাদেশ থেকে ইউরোপের কোন দেশে যাওয়া সহজ ২০২৫

২০২৫ সালে বাংলাদেশ থেকে ইউরোপের কোন দেশে যাওয়া সহজ হবে| সেটি নির্ভর করে আপনি কি জন্য সেখানে যেতে চাচ্ছেন তার ওপর| তবে তুলনামূলকভাবে কম খরচেও খুব সহজে ভিসা পাওয়ার দেশগুলোর মধ্যে হলো| হাঙ্গেরি, পর্তুগাল, পোল্যান্ড, সুইজারল্যান্ড, নেদারল্যান্ড, ও লিথুয়ানিয়া ইত্যাদি| উপরে উল্লেখিত দেশগুলোতে যাওয়ার জন্য কম খরচও খুব সহজে ভিসা পাওয়া যায়|

কিন্তু সেটি নির্ভর করে ব্যক্তিগত পরিস্থিতির উপর ভিত্তি করে| আর খরচও ভিসা পাওয়ার সময় পরিবর্তন হতেও পারে| তার জন্য আপনাকে তাদের যে ওয়েবসাইট বা সংশ্লিষ্ট দেশের যে দূতাবাস রয়েছে| সেখানে যোগাযোগ করা দরকার আর বাংলাদেশ থেকে ইউরোপের কোন দেশে আপনি যাবেন| কোন ভিসাটি আপনার জন্য কম খরচেও পাওয়া খুব সহজ হবে|

এর সকল বিষয়ে আরো যে প্রয়োজনে বিষয়গুলো রয়েছে| সেগুলো আমরা এই আর্টিকেলটির মধ্যে তুলে ধরার চেষ্টা করেছি| আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়ার পর অবশ্যই আপনাকে ভালো লাগবে| আর এরকম গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সম্পর্কে জানতে আমাদের পেজটি ফলো করে রাখবেন ধন্যবাদ|

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এস এস ড্রিম আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url